সাম্প্রতিক পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র সহকারী ব্রাঞ্চ ম্যানেজার(হিসাব) এই পদে বিশাল সার্কুলার হয়েছে। আমাদের JobsQnA সাইটে অনেকেই এই পদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছে। আজকের এই আর্টিকেল পদক্ষেপ এনজিও সহকারী ব্রাঞ্চ ম্যানেজার(হিসাব) এই পদ নিয়ে আপনাদের করা সকল প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো।
পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র সহকারী ব্রাঞ্চ ম্যানেজার(হিসাব) এই পদে কতজন লোক নিবে?
উত্তরঃ ২০০ জন লোক নিবে। তার বেশিও নিতে পারে। প্রতি সার্কুলারেই তারা ২০০+ নেয়।
পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র সহকারী ব্রাঞ্চ ম্যানেজার হিসাব পদের কাজ কি?
উত্তরঃ একটি কেন্দ্রের যাবতীয় হিসাব রাখা। টাকাপয়সা ব্যাংকে নিয়ে জমা দেয়া। বিল,ভাউচার সবকিছু এ টু জেট হিসাব রাখা।
পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র সহকারী ব্রাঞ্চ ম্যানেজার(হিসাব) এই পদে নিয়োগ কিভাবে হয়?
উত্তরঃ জেলাভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হয়। লিখিত পরীক্ষা হয়,তারপর মৌখিক। তারপর নিয়োগ।
পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র ব্রাঞ্চ ম্যানেজার (হিসাব) এই পদে বেতন কত?
উত্তরঃ জয়েনের প্রথম ৩মাস ১৫,০০০ টাকা।
দ্বিতীয় ৩মাস ২৮,৫০০ তারপর স্থায়ী হলে ৩৪,৪৯৬ টাকা।
পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র ব্রাঞ্চ ম্যানেজার(হিসাব) এই পদে লোনের কোন কাজ আছে?
উত্তরঃ না। লোনের কোন কাজ নেই। ডেক্স জব।
পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র সহকারী ব্রাঞ্চ ম্যানেজার (হিসাব) এই পদে ডিউটি কতক্ষন?
উত্তরঃ এই এনজিওতে ডিউটি টাইম অনির্ধারিত। ক্ষেত্রবিশেষে রাত ১১ টা পর্যন্ত ডিউটি করা লাগতে পারে।
পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র ব্রাঞ্চ ম্যানেজার(হিসাব) এই পদে ফিউচার কেমন?
উত্তরঃ বর্তমান এই চাকরির বাজারে যে যেভাবে পারছে মানুষের গাধার মতো খাটাচ্ছে। সেখানে পদক্ষেপ এনজিও মোটামুটি ভালো মানের সেলারি দিচ্ছে। ফিউচার আপনার উপর নির্ভর করবে।
পদক্ষেপ এনজিও'তে সহকারী ব্রাঞ্চ ম্যানেজার(হিসাব) এই পদে সাপ্তাহিক বন্ধ কোনদিন?
উত্তরঃ সাধারণত সাপ্তাহিক বন্ধ শুক্রবার শনিবার বলা হলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শনিবার অফিস করতে হয়।
পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র সহকারী ব্রাঞ্চ ম্যানেজার |
পদক্ষেপ এনজিও মূলত কি ধরনের কাজ করে?
উত্তরঃ এই এনজিও কৃষককে ধান কাটার জন্য লোন দিয়ে থাকে। তাছাড়া প্রত্যন্ত অঞ্চলে অসহায় মানুষকে বিভিন্ন কাজে লোন দিয়ে থাকে।
পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র সহকারী ব্রাঞ্চ ম্যানেজার এই পদে পরীক্ষার প্রশ্ন কেমন হয়?
উত্তরঃ প্রথমত পরীক্ষা জেলাভিত্তিক ধাপেধাপে হয়। দ্বিতীয়ত পরীক্ষার প্রশ্নে বাংলা,ইংরেজি সাধারণজ্ঞান থেকে বেসিক প্রশ্ন আসে। তারপর ভাইবা হয়।
তারা মুলত দেখে আপনি জব করার জন্য উপযুক্ত কিনা।
কারন আমাদের দেশের পেক্ষাপটে এনজিও জব সবাই করতে পারেনা। যতজন নিয়োগপ্রাপ্ত হয় তার ২০% প্রথম ৩ মাসের মধ্যে জব ছেড়ে দেয়। এইজন্য তারা জয়েনের সময় নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ জামানত রাখে। জামানত না রাখলে ৫০% জয়েনের ১মাস পর জব ছেড়ে চলে যেতো।
এইজন্য তারা ফ্রেশার নিয়োগ না দিয়ে অভিজ্ঞতাকে গুরুত্ব দেয়। কথা একটাই,এনজিও জব সবাই করতে পারেনা। এইখানে অতিরিক্ত সময় ডিউটি করতে হয়।
পদক্ষেপ এনজিও নিয়ে আপনার মনে আর যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে JobsQnA সাইটের নিচে কমেন্ট বক্সে প্রশ্ন সাবমিট করে রেখে যেতে পারেন।